মানুষের ভেতরের আগ্নেয়গিরি, তার মধ্যস্থিত লাভাতে ঠিক কোন ধরনের খনিজ আছে তা কে জানে। ব্যক্তি আমি ঠিক কোন নেশায় চট্টগ্রামের অজানা কোনো এক মাজারে বসে জিকির করি। ঠিক কোন আনন্দে চবি’তে গিয়ে তমাল অর্ণবদের গান শুনি! কোন ঘোরে হাঁটতে হাঁটতে মিরপুর হয়ে সংসদের দিকে চলে যাই। বন্ধু তানিমের অফিসে গিয়ে বলি, ‘দোস্ত দুপুরের খাবার খাইনি।’ আসলে এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর হয় না। গলির মধ্যে হেঁটে চলা কিশোরের শরীরে কেন জানালার কোনা থেকে ফুল এসে পড়ে-সে খবর বিজ্ঞান দিতে পারে না। যুক্তি, ইকুয়েশন দিয়ে এসব ঘটনার কোনো সমাধান হয়নি। নিৎসেরা এ কারণে মনে করেন বিজ্ঞান মানুষকে ‘আবেগবর্জিত’ ও ‘শীতল’ করে তোলে-
বিজ্ঞান আজ পর্যন্ত বেশি পরিচিতি পেয়েছে মানুষকে আনন্দপ্রাপ্তির অবস্থা থেকে বঞ্চিত করে রাখার জন্য এবং মানুষকে আরও বেশি আবেগবর্জিত, শীতল কিংবা মূর্তি-স্বরূপ করে রাখার জন্য।
Login Or Registerto submit your questions to seller
No none asked to seller yet